জবিতে শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং করার জন্য কমিটি পুনর্গঠন । জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) কাউন্সিলিং কমিটি পুনর্গঠন করা হয়েছে। আট সদস্যবিশিষ্ট কমিটির আহবায়ক মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ফারজানা আহমেদ এবং সদস্য সচিব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আফরোজা বেগম। এই কমিটি শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং এবং মানসিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে সেগুলো বাস্তবায়নে কাজ করবে।
জবিতে শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং করার জন্য কমিটি পুনর্গঠন
শুক্রবার (২৪ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে বিষয়টি জানা যায়। এর পূর্বে গত ২১ মে একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়।
কাউন্সিলিং কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শাওলী মাহবুব,রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. শামছুন নাহার, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক ড. জি. এম. আল-আমীন, মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. নূরনবী নিরব, সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মিফ্তাহুল বারী এবং মেডিকেল সেন্টারের উপ-প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা: মিতা শবনম।
এ বিষয়ে কাউন্সিলিং কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. ফারজানা আহমেদ বলেন, প্রাথমিকভাবে তিনটি বিষয়ে আমরা কাজ করবো। কাউন্সিলিং কি, কেন দরকার এবং এর সুবিধা সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করবো শিক্ষার্থীদের। কাউন্সিলিং সেন্টারে লোকবল বাড়ানোর প্রচেষ্টা থাকবে৷ পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আত্মসচেতন করার জন্য বিভিন্ন ওয়ার্কশপ ও সেমিনার আয়োজন করবো। যেন তারা নিজেদের বিষয়ে সচেতন থাকেন।
প্রসঙ্গত, ‘সুস্থ মন সুস্থ জীবন, গড়ে তুলি সুন্দর ভুবন’ স্লোগানকে সামনে রেখে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কাউন্সিলিং সেন্টার উদ্বোধন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচতলায় সেন্টারটি উদ্বোধন করেন প্রয়াত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক। এরপর নানাবিধ সংকটের মধ্যেও প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীকে কাউন্সিলিং সেবা প্রদান করা হয় সেন্টার থেকে।
উল্লেখ্য, ‘সুস্থ মন সুস্থ জীবন, গড়ে তুলি সুন্দর ভুবন’ স্লোগানকে সামনে রেখে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কাউন্সিলিং সেন্টার উদ্বোধন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচতলায় সেন্টারটি উদ্বোধন করেন প্রয়াত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক। নানাবিধ সংকটের মধ্যেও প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীকে কাউন্সিলিং সেবা প্রদান করা হয় এই সেন্টার থেকে।
আরও দেখুনঃ