শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখে র‌্যালি-সেমিনার করার নির্দেশ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখে র‌্যালি-সেমিনার করার নির্দেশ, আগামী ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র‌্যালি-সেমিনার করার-নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সেবা শাখার সহকারী সচিব মো. মনিরুল ইসলাম মিলনের সই করা আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখে র‌্যালি-সেমিনার করার নির্দেশ

 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখে র‌্যালি-সেমিনার করার নির্দেশ

 

শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষার্থী ও সমাজের নানান শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে যাতে সম্মান-শ্রদ্ধাবোধ বাড়ে, সেজন্য র‌্যালি-সভা-সেমিনার থেকে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করতে হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও অংশীজনদের সাবেক-বর্তমান শিক্ষক নিয়ে র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সেমিনার করতে হবে ।

 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখে র‌্যালি-সেমিনার করার নির্দেশ

 

এতে বলা হয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিজ উদ্যোগে শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষকদের ভূমিকা এবং শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষার্থীসহ সবার  শ্রদ্ধাবোধ এবং সম্মান বৃদ্ধির জন্য সচেতনতা তৈরিতে সাবেক এবং বর্তমান শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অংশীজনদের অংশগ্রহণে ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-খোলা রেখে র‌্যালি, আলোচনা সভা, সেমিনারের ব্যবস্থা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখে র‌্যালি-সেমিনার করার নির্দেশ

 

আরও দেখুনঃ

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

সহকারী জজ পরীক্ষায় ১ম স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নুসরাত

সহকারী জজ পরীক্ষায় ১ম স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নুসরাত, রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী নুসরাত জেরিন-জেনি ১৬তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফলে সহকারী জজ হিসেবে মেধাতালিকায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন । গতকাল রাতে সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের ওয়েবসাইটে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়।  বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. হাসিবুল আলম প্রধান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সহকারী জজ পরীক্ষায় ১ম স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নুসরাত

 

সহকারী জজ পরীক্ষায় ১ম স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নুসরাত

 

রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম হন । এখন পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দশজনের নাম নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাদিকুল ইসলাম সাগর। তারা হলেন- নুসরাত জেরিন-জেনি, ফাহাদ ইসতিয়াক, মেহেদী হাসান, মৌসুফা তানিয়া মৌলি, শারমিন, উদাস গোস্বামি, কবির, আরিফ আফসার শুভ, সাথী ও নাঈমা হক।

 

সহকারী জজ পরীক্ষায় ১ম স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নুসরাত

 

রাবির আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাদিকুল ইসলাম সাগর জানান, টানা চারবার বিজেএস (সহকারী জজ/জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট) পরীক্ষায় সারা বাংলাদেশের মধ্যে রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। এবার আমাদের জেনি প্রথম হয়েছে।

তাছাড়া আপাতত যারা জানিয়েছে তাদের মধ্যে কবির, শুভ, ফাহাদ ইসতিয়াক, মৌলি, বাপ্পি, মেহেদি,সাথী এবং আরও অন্যান্য। তিনি আরও বলেন, যারা বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিসের পরীক্ষায় সুপারিশপ্রাপ্ত হলো তাদের সকলকে অভিনন্দন। তারাই আমাদের গর্ব। তাদের এ অর্জনে আইন বিভাগ ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় গর্বিত। তাদের হাতে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হোক সেই দোয়া রইলো।

 

সহকারী জজ পরীক্ষায় ১ম স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নুসরাত

 

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শরীফ এ এম রেজা জাকের স্বাক্ষরিত চূড়ান্ত ফলাফলে মোট ১০৪ জনের রোল নম্বর উল্লেখ করে সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখ করা হয়েছে, মেধা তালিকায় থাকা ৯৯তম থেকে ১০৪তম পরীক্ষার্থীরা একই নম্বর পাওয়ায় ১০০ জন চূড়ান্ত মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গে অতিরিক্ত আরও চারজন মিলিয়ে মোট ১০৪ জনকে মনোনীত করা হয়েছে।

আরও দেখুনঃ

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

শুরু হয়েছে গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ে শূন্য আসন পূরণে মাইগ্রেশন

শুরু হয়েছে গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ে শূন্য আসন পূরণে মাইগ্রেশন, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে  স্নাতক শ্রেণিতে শূন্য আসন পূরণে মাইগ্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে । মাইগ্রেশন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে আজ রবিবারের মধ্যে। গুচ্ছের ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

শুরু হয়েছে গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ে শূন্য আসন পূরণে মাইগ্রেশন

 

শুরু হয়েছে গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ে শূন্য আসন পূরণে মাইগ্রেশন

 

গুচ্ছের ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী মাইগ্রেশনের প্রস্তুতি হিসেবে বর্তমানে চূড়ান্তভাবে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীরা দুই ধরনের মাইগ্রেশনের স্টপ (বন্ধ) প্রক্রিয়া ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে পারবেন।

 

শুরু হয়েছে গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ে শূন্য আসন পূরণে মাইগ্রেশন

 

প্রথমত,সাবজেক্ট মাইগ্রেশনের স্টপ সম্পন্ন করলে বর্তমানে যে বিষয়ে ভর্তি আছেন, সেই বিষয় ছাড়া কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য কোনো বিষয়ে ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন না।

দ্বিতীয়ত,ইউনিভার্সিটি মাইগ্রেশনের স্টপ সম্পন্ন করলে বর্তমানে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি আছেন, সেই বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন না।

 

শুরু হয়েছে গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ে শূন্য আসন পূরণে মাইগ্রেশন

 

 

কিন্তু বর্তমানে ভর্তিকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের পছন্দক্রমের অন্যান্য বিষয়ে মাইগ্রেশন চলমান থাকবে। এদিকে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ২ হাজার ১০০ আসন ফাঁকা আছে। এসব আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি হননি। সোমবার টেকনিক্যাল কমিটি এসব ফাঁকা আসনে কীভাবে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো যায়, সে বিষয়ে একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করবে। এরপর প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সম্পন্ন করা হবে। গত ২০ মে বি ইউনিট, ২৭ মে সি ইউনিট ও ৩ জুন এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

আরও দেখুনঃ

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

কুমিল্লায় নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সার্ধশত বর্ষ উদযাপন

জেলায় নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সার্ধশত বর্ষ উদযাপন হয়েছে। প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বর্ণাঢ্য আয়োজনে গতকাল হাজারো শিক্ষার্থীর মিলন মেলায় পরিণত হয় নারী জাগরণের অগ্রদূত মহিয়সী নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণীর প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যালয় প্রাঙ্গন।

 

কুমিল্লায় নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সার্ধশত বর্ষ উদযাপন

 

কুমিল্লায় নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সার্ধশত বর্ষ উদযাপন

সার্ধশত বছর উদযাপন উপলক্ষে দেশ-বিদেশের থাকা শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে ১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যালয়ের আঙিনা ও কক্ষসমূহ। দিনব্যাপী আয়োজিত নানান অনুষ্ঠানামালার মধ্যে ছিল বর্ণাঢ্য র‌্যালি, নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণীর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ছবি প্রদর্শন, স্মৃতিচারণ, আলোচনা সভা, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

অনুষ্ঠানে প্রাক্তন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের প্রদত্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়। শিক্ষার্থীদের মিলন মেলায় পারস্পরিক শুভেচ্ছা বিনিময় আনন্দ উল্লাসে সবাই মেতে উঠেন। বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দেড়শত বছরে প্রথমবারের মতো বিপুল সংখ্যক প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও শিক্ষিকার আগমনে আনন্দে সবাই আপ্লুত হয়ে পড়েন।

 

কুমিল্লায় নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সার্ধশত বর্ষ উদযাপন

 

বিকেলে আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আকম বাহাউদ্দিন বাহার। বিশেষ অতিথি ছিলেন নারী নেত্রী মেহেরুন্নেছা বাহার, সংসদ সদস্য সেতু ও পরিবহন মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ রওশন আরা মান্নান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পংকজ বড়–য়া, সাংস্কৃতিক সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজমূল হাসান পাখি। প্রধান বক্তা ছিলেন বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রী উদযাপন কমিটির আহবায়ক সংসদ সদস্য অ্যারমা দত্ত।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা আক্তার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন- বিদ্যালয়ের সার্ধশত বছর উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রী এডভোকেট ফাহমিদা জেবিন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আকম বাহাউদ্দিন বাহার বলেন, কুমিল্লার গর্ব কৃতি সন্তান নারী জাগরণের অগ্রদূত নবাব ফজুন্নেছার প্রতিষ্ঠিত প্রাচীনতম ঐতিহ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নবাব ফজুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি আমাদের অহংকার।

 

কুমিল্লায় নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সার্ধশত বর্ষ উদযাপন

 

তিনি বলেন, বিদ্যালয়ের উন্নয়নে ১০তলা ভবন নির্মাণ হচ্ছে এবং ৬তলা বিশিষ্ট আরো একটি ভবন নির্মাণ করার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

দেশে বর্তমানে উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন- ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গর্বিত সস্তান হিসেবে আজকের শিশু-কিশোররা ধনী ও জ্ঞানী রাষ্ট্রের সুযোগ সুবিধা ভোগ।

আরও দেখুনঃ

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

বিএমটি শিক্ষাক্রম জনপ্রিয় হচ্ছে কারিগরিতে, উন্নতি নেই ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এন্ড টেকনোলজি শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থী সংখ্যা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। এই শিক্ষাবোর্ডে প্রতিনিয়ত বিএমটি শিক্ষাক্রম জনপ্রিয় হচ্ছে । এখানে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে শুধুমাত্র ৫ শতাংশ শিক্ষার্থী ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে। শিক্ষাবোর্ডের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদন বলছে, ২০২১-২২ সেশনের ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীর হিসেব অনুযায়ী প্রায় শতভাগ শিক্ষার্থীই পাচ্ছে বিএমটি শিক্ষাক্রম। সর্বমোট ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীর মধ্যে শুধুমাত্র ০ দশমিক ২২ শতাংশ শিক্ষার্থী পেয়েছে ভোকেশনাল (উচ্চ মাধ্যমিক)।

 

বিএমটি শিক্ষাক্রম জনপ্রিয় হচ্ছে কারিগরিতে, উন্নতি নেই ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের

 

বিএমটি শিক্ষাক্রম জনপ্রিয় হচ্ছে কারিগরিতে, উন্নতি নেই ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের

মোট আসনের প্রায় ৯৭ ভাগ আসনই ফাঁকা থাকছে ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে কারিগরি শিক্ষার শুরুর দিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম পরিচালনা করত কারিগরি শিক্ষা বোর্ড। এর পাশাপাশি প্রায় তিন দশক আগে বিএম নামে বিজনেস এন্ড ম্যানেজমেন্ট শিক্ষাক্রম চালু করে এই শিক্ষাবোর্ড। পরবর্তীতে ২০১৯-২০ সেশন থেকে এর সঙ্গে টেকনোলজি যুক্ত করে এই শিক্ষাক্রমকে আরও আধুনিকায়ন করা হয়। এই শিক্ষাক্রম নবায়ন করার পর থেকে এখন পর্যন্ত তিন ব্যাচে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়েছে। ভর্তি হিসেব অনুযায়ী দিনদিন জনপ্রিয়তা বাড়ছে কারিগরিতে নবায়ন করা এই আধুনিক শিক্ষাক্রমের।

২০১৮-১৯ ও ২০১৭-১৮ সেশনে ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের অধীনে যায় মোট শিক্ষার্থীদের ৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ ও ৪ দশমিক ৩ শতাংশ। এরমধ্যে ২০১৮-১৯ সেশনের মোট ১ লাখ ৫৯ হাজার ৮৭৫ জন শিক্ষার্থীর ৫ হাজার ৬৫৯ জন ভর্তি হয় ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে। আর ২০১৭-১৮ সেশনের ১ লাখ ৪১ হাজার ১১৬ শিক্ষার্থীর মধ্যে ভোকেশনালে ভর্তি হয় শুধুমাত্র ৫ হাজার ৬৭৫ জন।

বর্তমানে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমে শুধু সরকারিভাবে পরিচালিত মোট ৬৪টি প্রতিষ্ঠানে মোট ১৪ হাজার ৮৮০টি আসন রয়েছে। সেই হিসেবে ২০২১-২২ সেশনে প্রায় ৯৭ শতাংশ আসনই ফাঁকা রয়েছে এই শিক্ষাক্রমে। অন্যদিকে সরকারি ১১টি এবং বেসরকারি ১ হাজার ৯১৩ টি সহ মোট ১ হাজার ৯২৪ টি প্রতিষ্ঠানে বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এন্ড টেকনোলজি শিক্ষাক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

 

বিএমটি শিক্ষাক্রম জনপ্রিয় হচ্ছে কারিগরিতে, উন্নতি নেই ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের

 

এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোট আসন রয়েছে ২ লাখ ৮১ হাজার ৫৯৫ টি। সর্বশেষ ২০২১-২২ সেশনের ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীর হিসেব অনুযায়ী সারাদেশে সরকারি-বেসরকারিভাবে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠান সমূহে মোট ২৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ আসন ফাঁকা।

জানা যায়, জনপ্রিয় শিক্ষাক্রম হওয়ায় শিক্ষার্থী বাড়ার সঙ্গে বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এন্ড টেকনোলজি পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং আসন সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ সেশনে বিএমটি শিক্ষাক্রম পরিচালনা করেছে ১ হাজার ৭২৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

দ্রুতগতিতেই বাড়ছে এই শিক্ষাক্রম পরিচালিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। প্রতি সেশনেই নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যুক্ত হচ্ছে বিএমটি শিক্ষাক্রম। সর্বশেষ ২০২১-২২ সেশনে এই শিক্ষাক্রম যুক্ত হওয়া ১২টি প্রতিষ্ঠান সহ সরকারি এবং বেসরকারিভাবে মোট ১ হাজার ৯২৪টি প্রতিষ্ঠান বিএমটি শিক্ষাক্রম পরিচালনা করছে।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২১-২২ অনুযায়ী, সর্বশেষ ২০২১-২২ সেশনে সর্বোচ্চ ৯৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ শিক্ষার্থী বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এন্ড টেকনোলজি শিক্ষাক্রমের আওতায় ভর্তি হয়েছে। এরআগে ২০২০-২১ সেশনে বিএমটি শিক্ষাক্রমে ভর্তি হয়েছে মোট শিক্ষার্থীর ৯৫ দশমিক ৪১ শতাংশ।

এছাড়া ২০১৯-২০ সেশনে ৯৬ দশমিক ৩২ শতাংশ, ২০১৮-১৯ সেশনে ৯৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ এবং ২০১৭-১৮ সেশনে প্রায় ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী ভর্তি হয় বিএমটি শিক্ষাক্রমে। এই তিন সেশনে ভর্তি হওয়া মোট শিক্ষার্থীর যথাক্রমে ৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ, ৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী পায় ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম।

 

বিএমটি শিক্ষাক্রম জনপ্রিয় হচ্ছে কারিগরিতে, উন্নতি নেই ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের

 

 

তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ সেশনে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীতে ২ লাখ ৯ হাজার ৮৮৪ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে, এরমধ্যে ভোকেশনাল শিক্ষাক্রমের আওতায় যায় শুধুমাত্র ৪৪৮জন শিক্ষার্থী। এর আগে ২০২০-২১ সেশনে ভর্তি হওয়া ১ লাখ ৫৯ হাজার ৯৪২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭ হাজার ৩৮৩জন শিক্ষার্থী বেছে নিয়েছে ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম। ২০১৯-২০ সেশনে ভোকেশনাল পেয়েছে ৭ হাজার ৩৩১ জন শিক্ষার্থী, যাতে মোট শিক্ষার্থী ১ লাখ ৯৯ হাজার ৪২২ জন।

বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এন্ড টেকনোলজি শিক্ষাক্রমে জনপ্রিয়তা বাড়ছে উল্লেখ করে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব মো. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান বলেন, এটি আগে শুধুই বিএম অর্থাৎ বিজনেস এন্ড ম্যানেজমেন্ট ছিল, ২০১৯-২০ সেশন থেকে এটিকে আরও আধুনিক করে টেকনোলজি যুক্ত করা হয়েছে। পূর্বের চেয়ে আধুনিক করার পর থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থী সর্বমহলে জনপ্রিয়তা বাড়ছে বিএমটি শিক্ষাক্রমের। সেই তুলনায় ভোকেশনালে শিক্ষার্থীরা কম ভর্তি হচ্ছে। এই শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে শুধু সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে, ফলে এতে আসন সংখ্যাও কম।

আরও দেখুনঃ

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

৯১ টি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচনের আগে এমপিওভুক্ত হতে পারে

৯১ টি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচনের আগে এমপিওভুক্ত হতে পারে, দেশের ৯১টি স্কুল-কলেজ বিশেষ বিবেচনায় এমপিওভুক্ত হচ্ছে । এসমস্ত প্রতিষ্ঠান এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ না করলেও সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ বিবেচনায় এমপিও দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব ।

সম্প্রতি বিশেষ বিবেচনায় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির নির্বাচনী এলাকার দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তি করা হয়েছে। এ নিয়ে একটি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর সরকারের মন্ত্রী ও এমপিদের চাপে ৯১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষভাবে এমপিওভুক্তির উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

৯১ টি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচনের আগে এমপিওভুক্ত হতে পারে

এরই অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এর আগে, গত মার্চে মন্ত্রী ও এমপিদের ডিও লেটারের (বেসরকারি পত্র) পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ বিবেচনায় ৮৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তির জন্য সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে তা নাকচ করে দেওয়া হয়। এবার দীপু মনির নির্বাচনী আসনে দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হওয়ার পর অনেক মন্ত্রী সরকারের উচ্চ মহলে চাপ তৈরি করেন।

এরপর চলতি সপ্তাহে ৯১টি প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ বিবেচনায় এমপিওভুক্ত করার জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ও এমপিদের নির্বাচনী উপহার হিসেবে এসব প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০২১ এর কোনো শর্তই মানা হয়নি। শুধুমাত্র রাজনৈতিক বিবেচনায় যাচাই-বাছাই ছাড়াই তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে এ তালিকায় কারিগরি ও মাদ্রাসা নেই বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়ের সূত্র।

 

৯১ টি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচনের আগে এমপিওভুক্ত হতে পারে

 

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এমপিও যাচাই-বাছাই কমিটির আহ্বায়ক ও অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) মো. রবিউল ইসলাম গণমাধ্যমক এ বিষয়ে জানান, ৯১টি প্রতিষ্ঠানকে বিশেষভাবে এমপিওভুক্তির জন্য তালিকা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। কোন যোগ্যতার ভিত্তিতে তালিকা করা হয়েছে, জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার আগেই তালিকা করা হয়েছে। তবে অবশ্যই এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী কমিটি যাচাই-বাছাই করে এ তালিকা চূড়ান্ত করেছে।

এদিকে, সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, গত বছরের ৬ জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগের অধীনে দুই হাজার ৭১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা হয়। শর্তপূরণ না হওয়ায় এমপিওভুক্তি হতে পারেনি সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী ও এমপিদের নির্বাচনী এলাকার অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তি করা হবে বলে গত নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তারা। তাই আগামী নির্বাচনের আগে এমপিওভুক্ত করা না হলে ভোটে এর প্রভাব পড়তে পারে।

এসব যুক্তি দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করেছেন তারা। পরে ইতিবাচক সম্মতি পাওয়ার পর ডিও লেটার দিয়েছেন অনেক মন্ত্রী ও এমপি। প্রথমে এ সংখ্যা ছিল ৩৩টি। ধাপে ধাপে তা বেড়ে হয়েছে ৯১টি। এর মধ্যে নিম্নমাধ্যমিক ৩২টি, মাধ্যমিক ১৫টি, উচ্চমাধ্যমিক ১২টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ ২০টি ও ডিগ্রি পর্যায়ে ছয়টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে সর্বশেষ যুক্ত হওয়া আটটি প্রতিষ্ঠানের ধরন জানা যায়নি। এগুলো এমপিওভুক্ত করতে সরকারের বার্ষিক খরচ হবে ৩২ কোটি ৪৫ লাখ ১৭ হাজার ৯১০ টাকা।

এমপিও নীতিমালা- ২০২১ অনুযায়ী, ১০০ নম্বরের মূল্যায়নের ভিত্তিতে এমপিওভুক্ত করা হয়। ১০০ নম্বরের মূল্যায়নের মধ্যে রয়েছে শিক্ষার্থীর সংখ্যা (৩০ নম্বর), পরীক্ষার্থীর সংখ্যা (৩০ নম্বর) এবং পাবলিক পরীক্ষায় পাসের হার (৪০ নম্বর)। তবে, এ নীতিমালার ২২ ধারায় বিশেষ ক্ষেত্রে শর্ত শিথিল করে এমপিওভুক্তির বিধান রাখা হয়েছে।

২২ ধারায় বলা হয়েছে, শিক্ষায় অনগ্রসর, ভৌগোলিকভাবে অসুবিধাজনক, পাহাড়ি এলাকা, হাওর-বাওর, চরাঞ্চল, ছিটমহল, বস্তি এলাকা, নারী শিক্ষা, সামাজিকভাবে অনগ্রসর গোষ্ঠী (প্রতিবন্ধী, হরিজন, সেবক, চা-বাগান শ্রমিক, তৃতীয় লিঙ্গ ইত্যাদি) এবং বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান, চারুকলা, বিকেএসপিসহ সংস্থা পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তির ক্ষেত্রে শর্ত শিথিলযোগ্য।

 

৯১ টি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচনের আগে এমপিওভুক্ত হতে পারে

 

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এমপিও নীতিমালা সংশোধন করে গত বছরের ২১ জুলাই পর্যন্ত এমপিওভুক্তির জন্য অনলাইনে আবেদন নেওয়া হয়। তখন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অধীনে আবেদন করে চার হাজার ৬২১টি প্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ)। এর মধ্যে সব সূচকে এক হাজার ৯৪১টি প্রতিষ্ঠান যোগ্যতা অর্জন করে।

অন্যদিকে, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীনে দুই হাজার ৫৪৪টি (মাদ্রাসা ও কারিগরি) প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য আবেদন করে। এর মধ্যে মাত্র ২৯৫টি কারিগরি প্রতিষ্ঠান ও ৩৫৩টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্ত করা হয়েছে।

দফায় দফায় যাচাই-বাছাই করে গত বছরের ৬ জুলাই দুই বিভাগের অধীনে দুই হাজার ৭১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তখন অনেক যোগ্য প্রতিষ্ঠানকে বাদ দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। একইসঙ্গে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা- ২০২১ এর ১৬ ধারার চার উপধারা অনুযায়ী আপিল করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তকরণের জন্য আবেদন চাওয়া হয়।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অধীনে আবেদন জমা পড়ে এক হাজার ৯১৬টি। কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের অধীনে এমপিওভুক্তির জন্য আপিল করে মাদ্রাসা ও কারিগরি পর্যায়ের প্রায় এক হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

আপিল নিষ্পত্তি কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে গত ১২ জানুয়ারি আরও ২৫৫টি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে পাঁচটি ডিগ্রি কলেজ, ২৭টি উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, ২২টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৬৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৮১টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে।

পাশাপাশি ৩৩টি মাদ্রাসা, ১৭টি এসএসসি ভোকেশনাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সাতটি এইচএসসি বিএমটি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু এখনো বেতন-ভাতা পাননি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অধীনে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা। নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যক্ষ গোলাম মাহমুদুন্নবী ডলার বলেন, বহু বছর ধরে পাঠদানের স্বীকৃতপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত না হওয়ায় অনেক শিক্ষক অবসরে চলে গেছেন।

 

৯১ টি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচনের আগে এমপিওভুক্ত হতে পারে

 

তবে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদাসীনতার কারণে তা হচ্ছে না। বরং ফেরত গেছে এমপিওভুক্তির জন্য বরাদ্দকৃত বিপুল পরিমাণ অর্থ । এ অবস্থায় বিশেষ বিবেচনায় এমপিও ঘোষণা নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের প্রতি বৈষম্য ও অমানবিক আচরণ করা হবে। সরকারের উচিত মানবিক হয়ে সব স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানকে এমপিও ঘোষণা করা।

আরও দেখুন:

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সম্মাননা পেলেন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সম্মাননা পেলেন, ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সম্মাননা পেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ-হাসিনা । জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক মডেল তৈরির জন্য জাতিসংঘ স্বীকৃতির পরিপ্রেক্ষিতে তাকে এই বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।

ব্রাউন ইউনিভার্সিটির স্বাস্থ্যবিষয়ক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ওয়ারেন অ্যালপার্ট মেডিকেল স্কুলের মেডিসিন অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল সায়েন্সের ডিন ডা. মুকেশ কে জৈন প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার অবস্থানস্থল দি লোটে নিউইয়র্ক হোটেলে প্রশংসাপত্রটি হস্তান্তর করেন।

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সম্মাননা পেলেন

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ-হাসিনা ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সম্মাননা পেলেন

প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি মো. নূরে এলাহি মিনা এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানান, জাতিসংঘ কর্তৃক প্রধানমন্ত্রীকে তার স্বীকৃতির জন্য বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ব্রাউনের ওয়ারেন অ্যালপার্ট মেডিকেল স্কুল কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য ।

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সম্মাননা পেলেন

 

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া প্রশংসাপত্রে বলা হয়েছে, জাতিসংঘ কর্তৃক ‘শেখ-হাসিনা উদ্যোগ’-এর সাম্প্রতিক স্বীকৃতির জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ-হাসিনাকে অভিনন্দন।

কমিউনিটিভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যার একটি সফল মডেল : প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা, নারীর ক্ষমতায়ন, এবং কমিউনিটি সম্পৃক্ততা উন্নয়নের মাধ্যমে সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিধির জন্য একটি অংশগ্রহণমূলক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় ড. জৈন জনস্বাস্থ্য ও গবেষণার ক্ষেত্রে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের একটি সম্ভাব্য প্লাটফর্ম হিসেবে বাংলাদেশ-ব্রাউন বায়োমেডিকেল রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন ইনিশিয়েটিভ সম্পর্কে আলোচনা করেন।

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রাউন ইউনিভার্সিটির সম্মাননা পেলেন

 

প্রধানমন্ত্রী এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং এর প্রতি তার সমর্থন ব্যক্ত করেন। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে চিকিৎসা ও ক্লিনিক্যাল গবেষণার উন্নয়নের ওপর জোর দেন। ড. জৈন আরও বলেন, তারা ক্লিনিক থেকে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারী রোগীদের রেকর্ড রাখার জন্য বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিককে ইলেকট্রনিক ডেটা ম্যানেজমেন্ট চালু করতে বাংলাদেশকে সাহায্য করতে পারে। ব্রাউন ইউনিভার্সিটি গবেষণা ও শিক্ষা ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি অংশীদারিত্ব গড়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।

আরও দেখুন:

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

এইচএসসি পরীক্ষায় নকলের দায়ে ১৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ২ শিক্ষক প্রত্যাহার

এইচএসসি পরীক্ষায় নকলের দায়ে ১৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ২ শিক্ষক প্রত্যাহার । চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় নকলের অভিযোগে রাজবাড়ী জেলার পাংশা আইডিয়াল গার্লস কলেজ কেন্দ্রের পাইলট গার্লস স্কুল ভেন্যুতে  ১৩ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আর দায়িত্ব অবহেলায় দুই শিক্ষককে প্রত্যাহার করা হয়।

এইচএসসি পরীক্ষায় নকলের দায়ে ১৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ২ শিক্ষক প্রত্যাহার

 

এইচএসসি পরীক্ষায় নকলের দায়ে ১৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ২ শিক্ষক প্রত্যাহার

 

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে পাংশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরী এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আজ এইচএসসির (ভোকেশনাল) ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা চলাকালে পাংশা আইডিয়াল গালর্স কলেজ কেন্দ্রের পাইলট গার্লস স্কুল কেন্দ্র পরিদর্শনে যাই। এ সময় কেন্দ্রের একটি কক্ষ থেকে ১৩ জন পরীক্ষার্থীকে নকলসহ হাতেনাতে ধরি।

 

এইচএসসি পরীক্ষায় নকলের দায়ে ১৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ২ শিক্ষক প্রত্যাহার

 

ওই ১৩ জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়। পাশাপাশি কক্ষে দায়িত্বে থাকা দুই শিক্ষককে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এদিকে পরীক্ষার কেন্দ্র সচিব মো. আব্দুল মান্নান বলেন, ইউএনও ১৩ জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কারের কথা বললেও খাতা পেয়েছি ১২ জনের। আরেকজনের খাতা পাচ্ছি না। বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থী সবাই কালুখালী সরকারি কলেজের।

 

এইচএসসি পরীক্ষায় নকলের দায়ে ১৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ২ শিক্ষক প্রত্যাহার

 

এ ব্যাপারে  তিনি আরও জানান, এ সময় দায়িত্ব অবহেলার কারণে কলিমহর জহুরুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রভাষক স্বপন মন্ডল এবং পাংশা আইডিয়াল গালর্স কলেজ প্রভাষক তাসনিমা খানমকে প্রত্যাহার করার নির্দেশ দিয়েছেন ইউএনও।

আরও দেখুন:

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী র‍্যাগিংয়ের শিকার

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী র‍্যাগিংয়ের শিকার, শিমু রানী তালুকদার নামের পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবপ্রবি) এক ছাত্রী মেসে সিনিয়র শিক্ষার্থীদের হাতে র‌্যাগিংয়ের শিকার হয়েছেন । তাকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শবর্তী রব্বেজ টাওয়ারে (ছাত্রীনিবাস) এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী শিমু রানী তালুকদার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। কিন্তু জানা যায়নি অভিযুক্তদের নাম-পরিচয় ।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী র‍্যাগিংয়ের শিকার

 

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী র‍্যাগিংয়ের শিকার

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শবর্তী ৫ তলা বিশিষ্ট রব্বেজ টাওয়ারে অনেক ছাত্রী ভাড়া থাকেন। শনিবার রাত ৮টার দিকে সিনিয়র শিক্ষার্থীরা প্রথম বর্ষের বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে নিজেদের রুমে ডেকে নেন । এ সময় শিমু রানী তালুকদার নিজেকে অসুস্থ দাবি করে যেতে রাজি হোননি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ছাত্রীনিবাসের ছাদে নিয়ে গিয়ে রাত ১১টা পর্যন্ত বিভিন্নভাবে র‌্যাগিং করান। এ সময় সে গুরুতর অসুস্থ হলে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

র‌্যাগিংয়ের বর্ণনা দিতে নারাজ ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী শিমু রানী তালুকদার। তবে তিনি বলেন, তার মতো এরকম ঘটনার শিকার যেন কেউ না হয়। আমার এই ঘটনা আমার পরিবার বা অন্য কেউ না জানুক- এই জন্য বলতে চাচ্ছি না। আমি সিনিয়র আপুদের অনেক নিষেধ করার পরও তারা আমার কথা শোনেননি। এর বেশি কিছু আমি বলতে পারবো না।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থীরা জানান, ঘটনা ধামাচাপা দিতে চেষ্টা করছেন মেসের মালিক আবুল কালাম আজাদ।

 

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী র‍্যাগিংয়ের শিকার

 

আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘রাতে ১০ জন জুনিয়র শিক্ষার্থীকে ম্যাসের সিনিয়র কিছু শিক্ষার্থী ওপরে ডেকে নিয়েছিল। কিন্তু তেমন কিছু হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকজন আসছিল। সে একটু অসুস্থ হয়ে গেয়েছিল আর কি।’

এ বিষয়ে ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, বিষয়টি জানার পরপরই আমি খোঁজখবর নিয়েছি এবং তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। বিষয়টি করেছে অন্য বিভাগের শিক্ষার্থী। এজন্য আমি তো তাদের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারি না।

 

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী র‍্যাগিংয়ের শিকার

 

এবিষয়ে আমি প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে জানিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামাল হোসেন বলেন, এরকম ঘটনা আমিও শুনেছি। ওই শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আগামীকাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে কি ঘটেছিল তা জেনে পরে বলতে পারবো।

আরও দেখুন:

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে রেজিস্ট্রেশনের সময় বৃদ্ধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে রেজিস্ট্রেশনের সময় বৃদ্ধি, ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে ঢাবির বিশেষ সমাবর্তনে অংশগ্রহণের জন্য রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা । রবিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মাহমুদ আলম।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে রেজিস্ট্রেশনের-সময় বৃদ্ধি

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে রেজিস্ট্রেশনের সময় বৃদ্ধি

 

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিশেষ সমাবর্তনে অংশগ্রহণের জন্য ঢাকা-বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বর্তমান শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অ্যালামনাই এবং রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট পূর্বঘোষিত ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে পারেনি, তাদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে ও সমাবর্তনে অংশগ্রহণের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করায় অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা ২২ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে রেজিস্ট্রেশনের সময় বৃদ্ধি

 

উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মরণোত্তর ডক্টর অব লজ (সম্মানসূচক) ডিগ্রি দেয়ার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২৬ অক্টোবর বিশেষ সমাবর্তনের আয়োজন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এ বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে।

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে রেজিস্ট্রেশনের সময় বৃদ্ধি

 

আরও দেখুন:

FacebookPinterestWhatsAppTwitterEmailShare

দৈনিক শিক্ষা, দৈনিক শিক্ষা খবর, দৈনিক শিক্ষা. কম, শিক্ষা ডটকম

Exit mobile version